যুক্তরাষ্ট্রের পেটেন্ট অ্যান্ড ট্রেডমার্ক অফিস (ইউএসপিটিও) সম্প্রতি এই অনুমোদন দেয়।
‘ফোল্ডেবল ডিভাইস’ হিসেবে অনুমোদন পাওয়া এই স্মার্টফোনে পকেটের মাপের একটি ডিসপ্লে ব্যবহার করা যাবে। নতুন স্মার্টফোনটি দেখতে পকেট আয়নার মতো।
অবশ্য নকিয়া ব্র্যান্ড নামে এ ধরনের ফোন তৈরি শুরু হয়েছে কি না, সে বিষয়ে এখনো বিস্তারিত কিছু জানায়নি প্রতিষ্ঠানটি।
বর্তমানে নকিয়া ব্র্যান্ডের স্মার্টফোন তৈরিতে কাজ করছে এইচএমডি গ্লোবাল নামের ফিনল্যান্ডভিত্তিক একটি প্রতিষ্ঠান। চলতি মাসের শুরুর দিকে শুধু চীনা বাজারে নকিয়া ৬ ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছিল এইচএমডি গ্লোবাল।
চীনের বিশাল এবং সম্ভাবনাময় স্মার্টফোন বাজারের কথা বিবেচনা করেই অ্যান্ড্রয়েড-চালিত নকিয়ার প্রথম এই স্মার্টফোন ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে আরও নতুন স্মার্টফোনের ঘোষণা দেবে নকিয়া। সেখানেই নতুন চমকের ঘোষণা আসতে পারে বলে মনে করছেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা।
২০১৬ সালে প্রযুক্তিপণ্য নির্মাতা প্রতিষ্ঠান অ্যাপল নমনীয় বা ভাঁজ স্মার্টফোনের জন্য পেটেন্ট অনুমোদন পেয়েছে। এই ফোনটি নোটবুকের মতো ভাঁজ করা যায়। অ্যাপল ছাড়াও ভাঁজ স্মার্টফোন নিয়ে কাজ করছে স্যামসাং। এ বছরেই স্যামসাংয়ের ভাঁজ স্মার্টফোনের দেখা মিলতে পারে। একে বলা হচ্ছে ‘গ্যালাক্সি এক্স’। এ বছরের শেষের দিকে এক লাখ ইউনিট ভাঁজ স্মার্টফোন বাজারে ছাড়তে পারে প্রতিষ্ঠানটি। শুধু স্যামসাং নয়, এ বছরেই এলজির ভাঁজ স্মার্টফোনও দেখা যেতে পারে। তথ্যসূত্র: ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস।
স্যামসাংয়ের পরবর্তী স্মার্টফোন ‘গ্যালাক্সি এস ৮’ নিয়ে প্রযুক্তিবিশ্বে নানা গুঞ্জন উঠেছে। অনেকেই ধারণা করছেন, ভাঁজ করা যায়, এমন ডিসপ্লেযুক্ত স্মার্টফোন এ বছরেই বাজারে ছাড়বে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান স্যামসাং।
‘গ্যালাক্সি এক্স’ নামে স্যামসাংয়ের কথিত এক স্মার্টফোনের ছবিও অনলাইনে ছড়িয়েছে। ওই ছবিতে দেখা যাচ্ছে স্মার্টফোনটিকে তিনটি স্তরে ভাঁজ করা যায়। অর্থাৎ, এটি তিন রকম স্ক্রিন হিসেবে ব্যবহার করা যায়। গিজমোচায়না ওয়েবসাইটে শেয়ার করা ওই ভাঁজ করার সুবিধাযুক্ত ডিসপ্লেটিকে ট্যাব ও মিনি-কম্পিউটার স্ক্রিনে রূপান্তর করার বিষয়টি দেখানো হয়েছে। একাধিক ডিসপ্লে মিলে মোট ৭ ইঞ্চি মাপের আয়তাকার প্যানেল তৈরি করে।
তারহীন কি-বোর্ড থাকার বিষয়টিও বলা হয়েছে। অর্থাৎ, এটি ল্যাপটপ মোডেও চলবে। এর জন্য স্টাইলাসও থাকবে।
দক্ষিণ কোরিয়ার একটি পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভাঁজ করার সুবিধাযুক্ত ১০ লাখ ডিভাইস বাজারজাত করেছে স্যামসাং। তা ছাড়া এলজিও এ ধরনের ডিসপ্লে প্যানেল তৈরিতে কাজ করছে।
নতুন ডিসপ্লের জন্য স্যামসাং পেটেন্ট আবেদন করেছে বলেও অন্য একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। ওই ডিসপ্লে কাগজের মতো ভাঁজ করা যাবে।
স্যামসাং ২০০৮ সাল থেকে ভাঁজ করার সুবিধাযুক্ত স্মার্টফোনের ধারণা নিয়ে কাজ করছে। ২০০৯ সালে কনজুমার ইলেকট্রনিক শো উপলক্ষে এ ধরনের একটি ডিভাইস প্রদর্শন করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। তবে ২০১৮-১৯ সালের আগে স্যামসাং নতুন প্রযুক্তির এ ধরনের স্মার্টফোন আনতে না-ও পারে। তথ্যসূত্র: গ্যাজেটস নাউ।
‘গ্যালাক্সি এক্স’ নামে স্যামসাংয়ের কথিত এক স্মার্টফোনের ছবিও অনলাইনে ছড়িয়েছে। ওই ছবিতে দেখা যাচ্ছে স্মার্টফোনটিকে তিনটি স্তরে ভাঁজ করা যায়। অর্থাৎ, এটি তিন রকম স্ক্রিন হিসেবে ব্যবহার করা যায়। গিজমোচায়না ওয়েবসাইটে শেয়ার করা ওই ভাঁজ করার সুবিধাযুক্ত ডিসপ্লেটিকে ট্যাব ও মিনি-কম্পিউটার স্ক্রিনে রূপান্তর করার বিষয়টি দেখানো হয়েছে। একাধিক ডিসপ্লে মিলে মোট ৭ ইঞ্চি মাপের আয়তাকার প্যানেল তৈরি করে।
তারহীন কি-বোর্ড থাকার বিষয়টিও বলা হয়েছে। অর্থাৎ, এটি ল্যাপটপ মোডেও চলবে। এর জন্য স্টাইলাসও থাকবে।
দক্ষিণ কোরিয়ার একটি পত্রিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভাঁজ করার সুবিধাযুক্ত ১০ লাখ ডিভাইস বাজারজাত করেছে স্যামসাং। তা ছাড়া এলজিও এ ধরনের ডিসপ্লে প্যানেল তৈরিতে কাজ করছে।
নতুন ডিসপ্লের জন্য স্যামসাং পেটেন্ট আবেদন করেছে বলেও অন্য একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। ওই ডিসপ্লে কাগজের মতো ভাঁজ করা যাবে।
স্যামসাং ২০০৮ সাল থেকে ভাঁজ করার সুবিধাযুক্ত স্মার্টফোনের ধারণা নিয়ে কাজ করছে। ২০০৯ সালে কনজুমার ইলেকট্রনিক শো উপলক্ষে এ ধরনের একটি ডিভাইস প্রদর্শন করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। তবে ২০১৮-১৯ সালের আগে স্যামসাং নতুন প্রযুক্তির এ ধরনের স্মার্টফোন আনতে না-ও পারে। তথ্যসূত্র: গ্যাজেটস নাউ।
0 comments:
Post a Comment
Hello